The Liar Cowboy – মিথ্যার পরিণতি এক শিক্ষণীয় গল্প

Spread the love

The liar cowboy সততা একটি মহৎ গুণ, আর মিথ্যা বলা এক ভয়ংকর অভ্যাস যা শেষ পর্যন্ত ধ্বংস ডেকে আনে। ছোটবেলা থেকেই আমরা শুনে আসছি, “মিথ্যা বলা মহাপাপ”—এবং এই কথাটি সত্যিই জীবনের অনেক ক্ষেত্রে প্রমাণিত হয়। আজ আমরা এমনই একটি শিক্ষণীয় গল্প নিয়ে আলোচনা করব, যেখানে এক মিথ্যাবাদী রাখাল কীভাবে নিজের জীবন নষ্ট করেছিল।

The liar cowboy

Long, long ago there lived a cowboy in a certain village. He used to tend his cows in a nearby field beside a dense forest. In the forest there lived a wolf. At times, the wolf would come out and kill lambs and farmers. The cow boy was a liar. He used to make fun with the villagers shouting “Wolf! Wolf! Help! Help!” Hearing his shouting, the villagers would come to save his life with sticks, spears and tools. Seeing them, he would laugh at them. They become annoyed and return to their work. The liar shepherd would make the same fun few and far between. So the villagers became annoyed. But one day the wolf came really. The cow boy shouted to his highest voice. The villagers heard him shouting. But none came to help him. The wolf killed his sheep. Then the wolf killed him. So, we should never make fun by telling lies.

The liar cowboy মিথ্যাবাদী রাখালের গল্প

অনেক, অনেক দিন আগে একটি গ্রামে এক রাখাল ছেলে বাস করত। সে প্রতিদিন গ্রামের কাছের এক মাঠে গরু চরাত। মাঠের পাশেই ছিল এক ঘন অরণ্য, যেখানে বাস করত এক ভয়ংকর নেকড়ে। মাঝে মাঝে সেই নেকড়ে বের হয়ে এসে ভেড়া ও কৃষকদের আক্রমণ করত।

কিন্তু রাখাল ছেলে ছিল খুব দুষ্টু এবং মিথ্যাবাদী। সে মজা করার জন্য গ্রামের লোকদের সঙ্গে প্রতারণা করত। একদিন সে জোরে চিৎকার করে বলতে লাগল—

👉 “নেকড়ে! নেকড়ে! বাঁচাও! বাঁচাও!”

তার চিৎকার শুনে গ্রামবাসীরা লাঠি, বর্শা ও অস্ত্র নিয়ে দৌড়ে এল। কিন্তু এসে দেখে, কোনো নেকড়েই নেই! রাখাল তখন হেসে তাদের নিয়ে উপহাস করতে লাগল। এতে গ্রামবাসীরা খুব রাগান্বিত হলো এবং বিরক্ত হয়ে ফিরে গেল।

কিন্তু রাখাল বারবার একই কাজ করতে লাগল। কয়েকদিন পর, গ্রামবাসীরা বুঝতে পারল যে সে সবসময় মিথ্যা বলে। তাই তারা তার কথায় কান দেওয়া বন্ধ করে দিল।

একদিন সত্যিই এক ভয়ংকর নেকড়ে এল। এবার রাখাল প্রাণপণে চিৎকার করতে লাগল—

👉 “নেকড়ে! নেকড়ে! বাঁচাও! কেউ আসো! আমি মরে যাব!”

কিন্তু গ্রামের লোকেরা তার কথা বিশ্বাস করল না। তারা ভাবল, সে নিশ্চয়ই আবার মিথ্যা বলছে। ফলে কেউ তার সাহায্যে এগিয়ে এল না।

নেকড়ে তার সব ভেড়া মেরে ফেলল। এরপর রাখালকে আক্রমণ করল এবং তাকে হত্যা করল।

গল্প থেকে শিক্ষণীয় বিষয়

✔ মিথ্যা কখনো দীর্ঘস্থায়ী হয় না: প্রথমবার মিথ্যা বলে মানুষকে বোকা বানানো যায়, কিন্তু বারবার মিথ্যা বললে কেউ বিশ্বাস করে না।
✔ বিশ্বাসযোগ্যতা সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ: জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলোর একটি হলো মানুষের বিশ্বাস অর্জন করা। একবার যদি কেউ মিথ্যাবাদী প্রমাণিত হয়, তাহলে ভবিষ্যতে সত্য বললেও কেউ বিশ্বাস করবে না।
✔ মজা করার জন্য মিথ্যা বলা বিপজ্জনক: অনেক সময় আমরা আনন্দের জন্য মিথ্যা বলি, কিন্তু এটি একসময় আমাদের জন্য ভয়ংকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে পারে।

উপসংহার

মিথ্যা কখনো ভালো ফল দেয় না, বরং এটি মানুষের সর্বনাশের কারণ হয়। এই গল্পটি আমাদের শেখায় যে, আমরা কখনো মিথ্যা বলে মজা করা বা অন্যকে ধোঁকা দেওয়া উচিত নয়। কারণ, যখন সত্যিকারের বিপদ আসে, তখন কেউ আমাদের বিশ্বাস করবে না।

তাই আসুন, আমরা সততা অবলম্বন করি এবং সবসময় সত্য কথা বলার অভ্যাস গড়ে তুলি।

The Dove and the Ant Completing Story বাংলা অর্থসহ পিডিএফ

The lion and the mouse Story বাংলা অর্থসহ

An honest woodcutter: একজন সৎ কাঠুরের গল্প

x